যেভাবে মেসির আর্জেন্টিনার মুখোমুখি এমবাপ্পের ফ্রান্স
ক্লাব ফুটবলে সহযোদ্ধা হলেও বিশ্বকাপে মেসি আর এমবাপ্পে এখন প্রবল প্রতিপক্ষ৷ মেসির প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের পথে এমবাপ্পের ফ্রান্স কিভাবে একমাত্র বাধা হয়ে দাঁড়ালো, দেখুন ছবিঘরে...
ফ্রান্স ৪ : অস্ট্রেলিয়া ১
১৯৯৮ এবং ২০১৮-র বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স এ আ্সর শুরু করে দারুণ এক জয় দিয়ে৷ ডি গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ গোলে হারায় তারা৷
ফ্রান্স ২ : ডেনমার্ক ১
গ্রুপ পর্যায়ে পরের ম্যাচটা সহজ ছিল না মোটেই৷ ৬১ মিনিটে এমবাপ্পের গোলে ফ্রান্স এগিয়ে গেলেও সাত মিনিট পরই সমতা ফিরিয়েছিল ডেনমার্ক৷ ৮৬ মিনিটে এমবাপ্পে আবার গোল না করলে ম্যাচের ফলাফল অন্যরকমও হতে পারতো৷
তিউনিশিয়া ১ : ফ্রান্স ০
টানা দুই ম্যাচ জিতে নকআউট পর্ব একরকম নিশ্চিত করে ফেলায় ৩০ নভেম্বর তিউনিশিয়ার বিপক্ষে প্রায় নতুন একটা দল নামিয়ে দেন দিদিয়ের দেশম৷ আগের দুই ম্যাচে বেঞ্চ গরম করা নয় খেলোয়াড় অবশ্য সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি৷ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ওয়াহবি খাজরির গোলে তিউনিশিয়াই বরং স্মরণীয় জয় তুলে নেয়৷
ফ্রান্স ৩ : পোল্যান্ড ১
এক ম্যাচের বিশ্রাম শেষে পোল্যান্ডের বিপক্ষে আরো চাঙা এবং উজ্জীবিত দেখায় এমবাপ্পেদের৷ ফলাফল ৩-১ গোলের সহজ জয়৷ অলিভার জিঁরো প্রথম গোল করলেও বাকি দুই গোলে কাউকে ভাগ বসাতে দেননি এমবাপ্পে৷
ফ্রান্স ২ : ইংল্যান্ড ১
কোয়ার্টার ফাইনালে এমবাপ্পেদের সামনে খুবই কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল ইংল্যান্ড৷ ভাগ্যিস হ্যারি কেইন পেনাল্টিতে ম্যাচে দ্বিতীয় গোল করার সুবর্ণ সুযোগটা মিস করেছিলেন, নইলে ফ্রান্সের ভাগ্যে ম্যাচ শেষে কী লেখা হতো কে জানে!
ফ্রান্স ২ : মরক্কো ০
বেলজিয়াম, স্পেন, পর্তুগালের মতো দলকে হারিয়ে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে উঠে আসে মরক্কো৷ কিন্তু তাদের স্বপ্নযাত্রা আর দীর্ঘ হতে দেয়নি ফ্রান্স৷ থিও হার্নান্দেজ আর কোলো মুয়ানির গোলে ভেসে ফাইনালে উঠে যায় এমবাপ্পের দল৷